আসুন জেনে নিই :
( হয়তো অনেকের অজানা):-
১। ইন্দ্রের সভার নাম সুধর্ম ।
২। দ্বারকা নগরী ভারতের গুজরাট রাজ্যে অবস্তিত
৩। মহাভারতে কর্ণের পালক বাবার নাম অধিরথ।
৪। স্বর্গের রাজধানীর নাম অমরাবতী।
৫। আমাদের ধর্মমতে সংস্কৃত ভাষা ও দেবনাগরী অক্ষর আবিষ্কার করেন দেবী সরস্বতী ।
৬। মহাভারত অনুসারে শকুনির তার পিতা গান্ধার রাজ এর বুকের হাড় দিয়ে তৈরি হয় শকুনির পাশা ।
৭। জতুগৃহ বানিয়ে পান্ডবদের মারবার কথা ভেবেছিল পুরোচন ।
৮। হনুমানের পিতার নাম পবন ।
৯। সীতা হরণের সময় মারীচ নামক রাক্ষস সোনার হরিণ সেজে লক্ষ্মনকে সীতার কুটির থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে গিয়েছিল।
১০। ভীম ও দুর্যোধনকে গদাযুদ্ধ শিখিয়েছিলেন বলরাম ।
১১। ভগবান বিষ্ণুর বুকে ঋষি ভৃগুর পদচিহ্ন রয়েছে ।
১২। ভগবান বিষ্ণুর তিন ধরনের নাগেরউপর শয়ণ থাকেন যথা - পঞ্চনাগ, শীষনাগ এবং অনন্তনাগ।
১৩। ভগবান বিষ্ণুর নাভি কমল থেকে উৎপত্তি ব্রহ্মার।
১৪। শ্রীশ্রীচন্ডীতে ও গীতাতে শ্লোক সংখ্যা ৭০০টি।
১৫। শ্রীকৃষ্ণের পায়ে শরবিদ্ধ করেন জরা।
১৬। কালিকা পুরাণ মতে মহিষাসুর দেবী দুর্গার সাথে যুদ্ধের পূর্বে ভদ্রা কালী আরাধনা করেন।
১৭। রামের শক্তিশালী ধনুক বিশ্বকর্মা তৈরি করে দেন ।
১৮। পরশুরামকে কুঠার প্রদান করেন শিব ।
১৯। আমাদের ধর্মমতে বীণা আবিষ্কার করেন নারদ ।
২০। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের জগন্নাথ মূর্তিটি নিম কাঠে তৈরি ।
২১। শ্রীমদ্ভাগবদগীতার জ্ঞান সর্বপ্রথম লাভ করেন সূর্যদেব ।
২২। কুরুক্ষেত্রের ময়দানে সর্বশেষ মৃত্যুবরণকারী যোদ্ধা পিতামহ ভীষ্ম।
২৩। ব্রহ্মান্ড নির্মাণের সময় প্রথম শব্দটি ছিল ওম।
২৪। ঈশ্বরের প্রথম সাকার রূপ মহাবিষ্ণু।
২৫। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ মতে নরককুন্ডের সংখ্যা ৮৬ টি।
২৬। বেদকে চার ভাগে ভাগ করেন মহর্ষি কৃষ্ণদ্বৈপায়ণ বেদব্যাস।
২৭। বেদে ভগবান শিবকে আমরা রুদ্র নামে জানি ।
২৮। বৈদিক যুগে দেবতাদের প্রসন্ন করবার মাধ্যম ছিল যজ্ঞ।
২৯। শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণের রচয়িতা বেদব্যাস।
আরো জানুন ঃ
( হয়তো অনেকের অজানা):-
১। ইন্দ্রের সভার নাম সুধর্ম ।
২। দ্বারকা নগরী ভারতের গুজরাট রাজ্যে অবস্তিত
৩। মহাভারতে কর্ণের পালক বাবার নাম অধিরথ।
৪। স্বর্গের রাজধানীর নাম অমরাবতী।
৫। আমাদের ধর্মমতে সংস্কৃত ভাষা ও দেবনাগরী অক্ষর আবিষ্কার করেন দেবী সরস্বতী ।
৬। মহাভারত অনুসারে শকুনির তার পিতা গান্ধার রাজ এর বুকের হাড় দিয়ে তৈরি হয় শকুনির পাশা ।
৭। জতুগৃহ বানিয়ে পান্ডবদের মারবার কথা ভেবেছিল পুরোচন ।
৮। হনুমানের পিতার নাম পবন ।
৯। সীতা হরণের সময় মারীচ নামক রাক্ষস সোনার হরিণ সেজে লক্ষ্মনকে সীতার কুটির থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে গিয়েছিল।
১০। ভীম ও দুর্যোধনকে গদাযুদ্ধ শিখিয়েছিলেন বলরাম ।
১১। ভগবান বিষ্ণুর বুকে ঋষি ভৃগুর পদচিহ্ন রয়েছে ।
১২। ভগবান বিষ্ণুর তিন ধরনের নাগেরউপর শয়ণ থাকেন যথা - পঞ্চনাগ, শীষনাগ এবং অনন্তনাগ।
১৩। ভগবান বিষ্ণুর নাভি কমল থেকে উৎপত্তি ব্রহ্মার।
১৪। শ্রীশ্রীচন্ডীতে ও গীতাতে শ্লোক সংখ্যা ৭০০টি।
১৫। শ্রীকৃষ্ণের পায়ে শরবিদ্ধ করেন জরা।
১৬। কালিকা পুরাণ মতে মহিষাসুর দেবী দুর্গার সাথে যুদ্ধের পূর্বে ভদ্রা কালী আরাধনা করেন।
১৭। রামের শক্তিশালী ধনুক বিশ্বকর্মা তৈরি করে দেন ।
১৮। পরশুরামকে কুঠার প্রদান করেন শিব ।
১৯। আমাদের ধর্মমতে বীণা আবিষ্কার করেন নারদ ।
২০। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের জগন্নাথ মূর্তিটি নিম কাঠে তৈরি ।
২১। শ্রীমদ্ভাগবদগীতার জ্ঞান সর্বপ্রথম লাভ করেন সূর্যদেব ।
২২। কুরুক্ষেত্রের ময়দানে সর্বশেষ মৃত্যুবরণকারী যোদ্ধা পিতামহ ভীষ্ম।
২৩। ব্রহ্মান্ড নির্মাণের সময় প্রথম শব্দটি ছিল ওম।
২৪। ঈশ্বরের প্রথম সাকার রূপ মহাবিষ্ণু।
২৫। ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ মতে নরককুন্ডের সংখ্যা ৮৬ টি।
২৬। বেদকে চার ভাগে ভাগ করেন মহর্ষি কৃষ্ণদ্বৈপায়ণ বেদব্যাস।
২৭। বেদে ভগবান শিবকে আমরা রুদ্র নামে জানি ।
২৮। বৈদিক যুগে দেবতাদের প্রসন্ন করবার মাধ্যম ছিল যজ্ঞ।
২৯। শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণের রচয়িতা বেদব্যাস।
আরো জানুন ঃ